RADHA KRISHNA MANDIR DOMJUR BANGLA: অপ্রাকৃত কৃষ্ণ প্রসাদ

দশাবতার

দশাবতারের প্রথম চার জন অবতীর্ণ হয়েছিলেন সত্যযুগে। পরবর্তী তিন অবতারের আবির্ভাব ত্রেতাযুগে। অষ্টম অবতার দ্বাপরযুগে এবং নবম অবতার কলিযুগে অবতীর্ণ হন। পুরাণ অনুসারে, দশম অবতার এখনো অবতীর্ণ হননি। তিনি ৪২৭,০০০ বছর পর কলিযুগের শেষ পর্বে অবতীর্ণ হবেন।

গরুড় পুরাণ অনুসারে বিষ্ণুর দশ অবতার হলেন

১. মত্স্য, মাছের রূপে সত্যযুগে অবতীর্ণ
২. কূর্ম, কচ্ছপের রূপে সত্যযুগে অবতীর্ণ
৩. বরাহ, শূকরের রূপে সত্যযুগে অবতীর্ণ
৪. নরসিংহ, অর্ধনরসিংহ রূপে সত্যযুগে অবতীর্ণ
৫. বামন, বামনের রূপে ত্রেতাযুগে অবতীর্ণ
৬. পরশুরাম, পরশু অর্থাত কুঠারধারী রামের রূপে ত্রেতাযুগে অবতীর্ণ
৭. রাম, রামচন্দ্র, অযোধ্যার রাজপুত্রের রূপে ত্রেতাযুগে অবতীর্ণ
৮. কৃষ্ণ, দ্বাপরযুগে ভ্রাতা বলরামের সঙ্গে অবতীর্ণ।
৯. বুদ্ধ, কলিযুগে অবতীর্ণ হন।
১০. কল্কি, সর্বশেষ অবতার। হিন্দু বিশ্বাস অনুযায়ী, কলিযুগের অন্তে তাঁর আবির্ভাব ঘটবে।

“সবার প্রতি শ্রীল প্রভুপাদের উপদেশ”

প্রভুপাদ: এই এই চমত্কার সহজ সরল বিষয়টা তোমার জানা উচিত যে, তোমার কাজে কর্মে কথাবার্তায় শ্রীকৃষ্ণ অর্থাত্ পরম পুরুষোত্তম ভগবান সন্তুষ্ট হচ্ছেন কি না।
ঠিক যেমন একজন ছাত্রের মতো, কিভাবে সে লেখাপড়া করছে, পরীক্ষার সময়ে তা যাচাই হবে কিভাবে পরীক্ষককে খুশি করতে পারে। তেমনি, আমরা যা কিছুই করি না কেন, জানতে হবে, বুঝতে হবে সেই কাজের মাধ্যমে পরমেশ্বর ভগবান সন্তুষ্ট হচ্ছেন কি না।
দুভ্যাগ্য এই যে, লোকে ভগবানে বিশ্বাস করে না, কিংবা ভগবান সম্পর্কে কোনো একটা মনগড়া ধারণা পোষণ করে যা শাস্ত্রে নেই... যেমন গতকাল ভূমিকম্প হলো সেই ভূমিকম্পকে সবাই ভয় পাই কিন্তু ভগবানকে কেউ ভয় পায় না। তার বাস্তব উদাহরণ হচ্ছে- মানুষ শাস্ত্রকে লঙ্গন করতে দ্বিধাবোধ করছে না।

Pages

অপ্রাকৃত কৃষ্ণ প্রসাদ

No comments:

Post a Comment

শ্রীকৃষ্ণ কে?